সময় নস্ট করা বন্ধ করার উপায় | ৩ টি ধাপ সময় নস্ট বন্ধ করার

সময় নস্ট করা বন্ধ করার উপায়,৩ টি ধাপ সময় নস্ট বন্ধ করার,কিভাবে সময় নস্ট করা বন্ধ করবেন       

সময় নস্ট করা বন্ধ করার উপায় | ৩ টি ধাপ সময় নস্ট বন্ধ করার

ধরুন আপনাকে ৮৬০০০ হাজার টাকা দেওয়া হলো। টাকা গুলো আপনি একদিনে খরছ করতে হবে। না হলে টাকাটা একদিন পর বেনিস হয়ে যাবে। তাহলে আপনি এই টাকাটা কিভাবে খরছ করতে পছন্দ করবেন।

  1. কোন জায়গায় গিয়ে উল্টা পাল্টা খরছ করতে।
  2. নাকি ঐ টাকা দিয়ে সোনা কিনে রাখতে যা আপনি পরে খরচ করতে পারেন।
এই রকম আমরা প্রতিদিন ৮৬০০০ সময় পাই। যে সময়টা চাইলে আমরা দু ভাগে খরচ করতে পারি।

  1. উল্টো পাল্টা খরচ করে পাতি এন্টারটেইনমেন্ট এর পিচনে বা অলসতা করে নস্ট করতে পারি। 
  2. অথবা এই সময়টাকে কোন কিছু শিখার পিচন্র লাগাতে পারি। যাতে সেটা ভবিষ্যতে কোন কাজে লাগাতে পারি।
বেনজামিন ফ্রান্টলি বলেছিলেন Time is Money মানে ধনি হতে হল্র সবার আগে Timewaste করা বন্ধ করতে হবে। এবার Timewaste করা মানে কি যে মূহুর্ত গুলোতে আমরা কোন কিছু শিখি না শুধু ঢাল হয়ে টাইমপাস করি একমাত্র সেই মূহুর্তগুলো Timewaste এর মধ্যে পরে। মানে আপনি যদি কোন খারাপ কাজ ও করেন যেমন আপনি বন্ধুদের মাঝে বসে গল্প ও করেন তাও সেটা Timewaste এর মধ্যে পরবে না যদি আপনি সেই সময়টায় কিছু না কিছু শিখতে থাকেন। যেটা করোন না কেন সব সময় সেটা থেকে কিছু শিখা যায় এমন কিছু করবেন।

আমাদের লাইফে মূল ৩ টি জিনিষ রয়েছে। 

  • Health
  • Wealth
  • Happenss
    
কোন কাজ যদি এই ৩ টা থেকে যে কোন একটাকে ভালো করতে সাহায্য করে তাহলে সেই কাজটা করা মানে সময়টাকে কাজে লাগাচ্ছেন।

তো আমার মতে Timewaste বন্ধ করা সোজা এবং সিম্পল রাস্তা হলো কোন কাজ করার আগে নিজেকে একটা প্রশ্ন করা Is It Going To Make My Life Bettter? অর্থাৎ এটা কি কোন ভাবে আমার লাইফ ভালো করে তুলবে?

 যদি উত্তর আসে না বরং এটা আরো লাইফটাকে খারাপ করে তুলবে। তাহলে সেই কাজটা করা বন্ধ করতে হবে। এবার একটা উদাহরন দেখে নেওয়া যাক যে কিভাবে আমরা সময়নস্ট করি।

সকালে ঘুম থেকে উঠার পর যখন বডির সমস্ত পাট স্তিপ হয়ে রয়েছে।তখন আমাদের যেটা করা উচিত যা করলে আমাদের লাইফটা আরো Better হবে সেটা হলো Exercise (ব্যায়াম) কিন্তু যেটা আমরা করি সেটা হলো আগে নিজের স্মার্ট ফোনটাকে চ্যাক করা। যেটা শরীরের আরো ক্ষতি করে। এই ৫ মিনিট জাস্ট চ্যাক করর রেখে দেবো এই বলে ফোনটা হাতে নিয়ে বসি তারপর কখন যে ৩০ মিনিট ১ ঘন্টা ফেরিয়ে যায় টের ও পায় না। এবার হয়তো অনেকের মনে হতে পারে স্মার্ট ফোন চ্যাক করলে তো আমাদের লাইফের Happiness  টা বুষ্ট পায়। সত্যি কি তাই নাকি হিংসা হিংসি, দুশ্চিন্তা,মন খারাপ এই গুলো বুষ্ট পায়। তো এই বদ অভ্যাসটা আমরা চাইলে ৩ টি জিনিষ Flow করে খুব সহজে পাল্টে নিতে পারি।


৩ টি ধাপ সময় নস্ট বন্ধ করার   


3 Step To Change This Habbit

1. Scheduling

এই যে সকাল বেলা ফোনটা হাতে নিয়ে বসে পরি তার মূল কারন হলো আমাদেরই বেশিভাগ মানুষের সারাদিন Unplanned থাকে। মানে সারা দিন কি কি করতে হবে তা বেশিভাগ মানুষের নিদৃষ্ট কোন লক্ষ থাকে না। সবার জিবনে কিছু সপ্ন থাকে কিন্তু এই সপ্ন পুরন করতে যে Dedication যে Disiplan দরকার সেটা দিতে রাজি থাকে না। আর ঠিক এই কারনেই বেশিভাগই সপ্ন পুরন হয় না।আপনার জিবনে ও কিছু আছে হতে পারে সেটা আপনার জিবনে প্রিয় কোন মানুষের মত বডি বানানো। তাহলে এবার নিজেকে প্রশ্ন করুন এই সপ্নটা সত্যি করতে আপনার প্রতিদিন কি কি করতে হবে। হয়তো প্রতিদিন ১ ঘন্টা করে জিম করতে হবে।তাহলে দিনের মধ্যে একটা টাইম ঠিক করে নিন শুধুমাত্র সেই কাজটা করার জন্য। যেমন সকাল ৮ টা থেকে ৯ টা। এভাবে যত সম্ভব সারাদিন টাকে টাইম Schedule করে নিন। তাহলে যখনি আপনি ফ্রি আছেন মনে হবে তখন আপনি Sehedule এর কথা মনে হয়ে যাবে। আর ঘরির দিকে থাকাবেন দেখবেন এই টাইকে আপনার কি করার কথা।

2. No Excuse

 যখনি মনে পড়বে আপনার এখন জিম করার কথা তারপর যেটা মনে হবে সেটা হলো দুর আজকে ভাল্লাগছে না কাল থেকে করবো। এই সময় যেটা আপনার কাজে আসবে সেটা হলো the 2-minute Role আপনাকে নিজেকে এই রকম কিছু বলতে হবে ঠিক আছে ভালো লাগছে না যখন আজকে মাত্র দুই মিনিট করি যেহেতু Schedule করা আছে কালকে বেশি করা যাবে।কারন আজকে যদি আমি মাত্র দুই মিনিট না করি তাহলে কালকে আমি sure করবো না।
আর এই দুই মিনিট বলে আপনি যখন নিজেকে Convince করে কাজটা শুরু করে দিবেন।তখন একটা চান্স থাকবে আপনি সেই কাজটাতে একটা ফ্লুতে চলে আসবেন। আর তখন আপনার নিজেরই ইচ্ছা করবে না দুই মিনিট পর কাজটা বন্ধ করার।
যেকোন কাজে সব চেয়ে কঠিক Step হলো শুরু করাটা। সেটা একবার পার হতে পারলে বাকিটা অনেক সুজা হয়ে যায়।

3. Monitor

যে কোন কাজে আমরা আরো ততবেশি Motivation পাই  যখন আমরা সেই কাজটায়  দিন দিন Progress করতে থাকি। প্রতিদিন আপনাকে Progress করত্র থাকতে হবে মানে আজকে ২ টি  Push Up দিলে কালকে ৩ টি Push up করতে হবে। Progress ছোট হোক একটু হলে ও থাকতে হবে।
আমাদের ব্রেইন একটা Muscle এর মত যত এটার Exercise হবে তথ এটা কাজ করবে। তাই সব সময় কিছু না কিছু শিখতে থাকতে হবে। একটা Learning Attitude সব সময় নিজের মধ্যে থাকতে হবে।
Learning মানে হলো Lots Of Earning. 
Earning বলতে শুধু টাকা ইনকাম করা না Health,Wealth,Happenss সব টাকে বুঝানো হয়েছে। যা শিখলে লাইফ টা বেটার হবে না এই গুলো বন্ধ করতে হবে এটাই হলো Timewaste না করার সব চেয়ে সহজ উপায়।


 
                               
Previous Post Next Post