দুশ্চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসুন ৩ টি উপায়

দুশ্চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসুন ৩ টি উপায়ে

দুশ্চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসার উপায়,চিন্তা থেকে কি করে বের হবেন।

আসছালামু আলাইকুম?সবাই কেমন আছেন?
আজকের টপিক টা আমাদের জন্য জন্য জরুরি সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
আমি চাই না এইগুলা ভাবতে তাও কেনো বার বার এই গুলাই আমার মাথার মধ্যে ডুকছে।
উফ কি করে যে বন্ধকরি এটাকে।
আচ্ছা বলুন তো এমন কোন নেশা আছে যেটায় পৃথিবীর ৯৯% মানুষ আসক্ত।
পারলেন না তো আমি বলি, সেটা হলো Addition To Thingking অর্থাৎ চিন্তা করার প্রতি আসক্তি।
একজন নেশাখোর যেমন অকারনে বার বার নেশা করে ঠিক এমনি একজন  অকারনে একের পর এক চিন্তা করতেই থাকে।
সব চেয়ে বড় কথা সে চাইলে ও এটা থামাতে পারে না।
বিশ্বাস না হলে এক্ষনি একবার ট্রাই করে দেখুন না।
টপিক টা না পড়ে ১০ সেকেন্ট বেরিয়ে দেখুন।
কোন কিছু চিন্তা না করে থাকতে পারেন কি না।
কি পারলেন না তো দু:খ্যের কিছু নেই ৯৯% মানুষ আপনার দলে।
যারা নিজেরা নিজের mind কে কন্টোল করে না।বরং তাদের mind তাদেরকে কন্টোল করে।
আর mind প্রচন্দনিয় ফ্রুট কি Filing.
তাই mind আমাদেরকে use করে সারাক্ষন খাবারের যুগার বানিয়ে চলে।
এক কথায় বললে আমরা আমাদের mind এর দাশে পরিনিত হয়েছি।
আপনি যদি এই দলের হন তাহলে আজকে কিছু Smart idia বলবো যার মাধ্যমে আপনি দুশ্চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন।

Smart Idia No1

The Now Most Important Time আমরা প্রতিটা সময় নস্ট করি অতিতের কথা চিন্তা করে বা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে।
কারন আমরা সব সময় বর্তমানেই বাচি।
যা কিছু ঘটে যা কিছু অনুভব করি সে সব কিছু বর্তমানেই।যদি আপনি একটু ভেবে দেখেন অতিত আর কিছুই নয় শুধু একটু বর্তমান মূহুর্তের সমষ্টি ভবিষ্যত ও এই রকম যে গুলো আসতে চলেছে।
তাই বর্তমান ছারা অন্য যে কোন যায়গায় বাচতে চলাটা পুরুটাই অর্থহীন প্রচেষ্টা।
যদি আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে আপনাকে একটা প্রচেক্ট কম্পিলিট করতে হয়।
তাহলে আপনি অতিতে কথা চিন্তা করে আজ নয় কাল করবো বলে বা ভবিষ্যত ভেবে আজকের কাজ নস্ট করতেছেন এইসব কোনটাই কাজের না,
বরং বর্তমানের কাজ বর্তমানে শেষ করলে ভবিষ্যত এমনি সুন্দর হবে।

Smart idia 2

You are not Your Mind আমাদের mind অত্যান্ত powerful একটা Tools যদি আমরা সেটা সঠিক পদ্ধতিতে ব্যহবার করি।কিন্তু সমস্যা হলো সেটা সচেতন ভাবে ব্যবহার করতে পারি না।বরং আমরা মস্তিস্কের দ্বারা ব্যবহ্রত হই।
একবার নিজেকে নিজে প্রশ্ন টা করর দেখুন।
আমি কে এবং আমার পরিচয় কি,
যদি আপনার উত্তর এইগুলি নিয়ে তৈরি হয় যে আপনি ছাত্র, চাকরিজীবী, প্রবাসি,বিশ্বাস, ধর্ম,এমনকি যদি পারিবারিক কোন ইতিহাস নিয়ে তৈরি হয়।
তাহলে একবার ভেবে দেখুন সত্যি বলতে এই গুলার কোনটাই কি আপনি? 
নাকি আপনার মস্তিস্কের দ্বারা বাহির থেকে সংগ্রহ করা কিছু তথ্য।
মিথ্যুর পরের কথা না হয় বাদই দিলাম।
এই গুলার কোনটাই কি ঘুমের সময় আপনার সাথে থাকে, থাকে না।
কিন্তু আপনি ঘুমের সময় তো present থাকেন।
যদি না থাকেন তাহলে কি করে জানেন সে সময় ঘুমিয়ে ছিলেন বা আপনি কোন সপ্ন দেখেছিলেন।
এইগুলা আমাদের সংগ্রহ করা কিছু তথ্য।
তাহলে আপনি কে? কি আপনার পরিচয়।
সেটা জানার নাম হলো anlaitanmant.


Smart Idia No 3

Anlaitanmant এর অর্থ কি The End Of sufferi যে কোন রকম মানষিক  দু:খ্য কষ্টের প্রধান উৎস হলো আমাদের False ego sence তর্ট বা চিন্তা।
সেই সমস্ত জিনিষ যে গুলা আমরা নিজেদের অংশ বলে মেনে নিয়েছি।কিন্তু আসলে যেগুলো আমরা না।
যদি আপনি শুধু এই মুহূর্তটাতে বেচে থাকেন।
তাহলে কি আপনার জিবনে কোন রকম কস্ট বা সমস্যার অস্তিত্ব আছে।
কস্ট তখনি তৈরি হয় যখন আমরা অতিত বা ভবিষ্যতে নিজের false identity নিয়ে কিছু চিন্তা করি।
এবং  বর্তমানে থেকে সরে গিয়ে অতিত বা ভবিষ্যতে বাচার চেষ্টা করি।
ভাবুন কোন একটক যত্রের সাহায্যে  আপনার ব্রেন থেকে সমস্ত কিছু একমিনিটের জন্য সরিয়ে দেওয়া হলো।
এবং ঐ এক মিনিট আপনি শুধু এবং শুধুমাত্র বর্তমানটাকে অনুভব করলেন।
চারিদিকে কি কি হচ্ছে কি কি আওয়াজ আসছে কি কি গন্ধ আসছে।
অর্থাৎ আপনি শুধু বর্তমানে যা হচ্ছে সেটা অনুভব করতেছেন।
তাহলে কি এই মুহুর্তে আপনার কোন দু:খ্য কস্ট যন্তনা কিচ্ছু আছে।এবার ভাবুন কোন যন্ত ছারাই যদি আপনি এটা করতে পারতেন।
এবং এক মিনিট নয় যতক্ষন ইচ্ছা ততক্ষন করতে পারতেন।
তাহলে জিবনটা কেমন হতো। The End off sufferi.
অর্থাৎ anlaitanmant.
একেত্রে অনেকের একটা ভুল দ্বারনা জণ্ম নেয়,
তাহলে কি আমরা আমাদের মেমরিকে ব্যবহার করবো না।না সেটা নয় একেত্রে কন্টুল টা পুরাপুরি আপনার হাতেই থাকবে।
ঠিক অই যত্রের মত।
এইসমস্ত কিছু পড়ে আমাদের মাথায় একটাই প্রশ্ন আসে।
সবি ঠিক আছে এই গুলা কি আদো সম্ভব।
সম্ভব কি সম্ভব না এই state অনেক পৌছে তা প্রমান করে দিয়েছেন।
যে কোন skill করার জন্য প্রয়োজন প্রেক্টিস।
একেত্রে ও তার কোন ব্যতিক্রম নেই।
এই রকম কিছু প্রেক্টিস শুনে নিন।
যার মধে

 প্রথম প্রেক্টিস হলো

এক্ষনি একবার চেষ্টা করুন আপনি আপনার মাথার মধ্যে কি চিন্তা করছেন।এবং মাথা দিয়ে কোন জায়গাকে বলছেন সেটা বুঝার চেষ্টা করুন।

দ্বিতীয় প্রেক্টিস হলো

বার বার নিজেকে প্রশ্ন করুন এর পর আমি কি ভাববো।এর পরে কি নিয়ে চিন্তা করবো।
বার বার এই চিন্তা করলে আপনার চিন্তাকে আপনি দুর্বল করে দিবেন।
যার ফলে আপনি আপনার মাইন্ডকে ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

৩য় প্রেক্টিস হলো 

Silender যদি বর্তমানকে বদলানো আপনার পক্ষে কোন ভাবে বদলানো সম্ভব না হয়।এমনি চাইলে আপনি সেই পরস্তিতি থেকে বের হতে না পারেন।
তাহলে সে ক্ষেত্রে উপায় Silender  করা।
Silender করার অর্থ এই নয় যে দুর্বল হয়ে যাওয়া বা ভেংগে পরা।
siSilender করার অর্থ হলো সেটা ঘটছে যেটা বদলানো সম্ভব নয়।সেটাকে মেনে নেওয়া এবং ভিতর থেকে সেটাকে বাধা দেওয়া যে প্রচেস্টা চলছিলো সেটা বব্ধ করর দেওয়া।
সম্পুর্ন ভাবে বর্তমানে উপস্তিত থাকার অনুভুতিটা এই রকমই।যেটা কথায় প্রকাশ করা সম্ভব না।
ঠিক অনেকটা যেমন মাছকে জলের অস্তিত্ব বুঝানো সম্ভব না।
যেটা শুধুমাত্র অনুভুতি দ্বারা সম্ভব।
যদি এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগে অবশ্যই আপনার বন্ধদের মাঝে শেয়ার করবেন।
আর কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন।
কেমন লাগলো।
এই পোস্ট থেকে আমরা বর্তমানে থাকা কতটা জরুরি এবং অতিত এবং ভবিষ্যতের চিন্তা থেকে বের হয়ে আসার একটু দ্বারনা দিয়েছে।

                               
Previous Post Next Post